ফেনীর সোনাগাজীতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে মো. আবির হোসেন ওরফে ছোটন (২৩) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
নিহত আবির উপজেলার মতিগঞ্জ ইউনিয়নের ভাদাদিয়া এলাকার কালা মিয়া ছেলে। আর অভিযুক্ত আরিফ একই এলাকার মো. বাবুল মিয়ার ছেলে।
রোববার (২৪ মার্চ) সন্ধ্যায় ইফতারের সময় উপজেলার মতিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় একটি চায়ের দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানায়, সোনাগাজী-ফেনী সড়কের মতিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিফের বড় ভাই মো. নিলয়ের একটি চায়ের দোকান রয়েছে। আজ বিকেলে আবির ও আরিফ দুই বন্ধু একসঙ্গে ওই দোকানে ইফতার করতে যান। এ সময় আরিফ ইফতারি প্রস্তুত করার সময় আবিরের সঙ্গে আগের একটি ঘটনা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আরিফ ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর হাতে থাকা ছুরি দিয়ে আবিরের পেটে ও বুকে দুটি আঘাত করেন। সঙ্গে সঙ্গে আবির মাটিতে লুটে পড়েন। আরিফ দোকান থেকে বের হয়ে পালিয়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন আবিরকে ফেনীর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রোববার (২৪ মার্চ) সন্ধ্যায় ইফতারের সময় উপজেলার মতিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় একটি চায়ের দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানায়, সোনাগাজী-ফেনী সড়কের মতিগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিফের বড় ভাই মো. নিলয়ের একটি চায়ের দোকান রয়েছে। আজ বিকেলে আবির ও আরিফ দুই বন্ধু একসঙ্গে ওই দোকানে ইফতার করতে যান। এ সময় আরিফ ইফতারি প্রস্তুত করার সময় আবিরের সঙ্গে আগের একটি ঘটনা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আরিফ ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর হাতে থাকা ছুরি দিয়ে আবিরের পেটে ও বুকে দুটি আঘাত করেন। সঙ্গে সঙ্গে আবির মাটিতে লুটে পড়েন। আরিফ দোকান থেকে বের হয়ে পালিয়ে যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন আবিরকে ফেনীর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে মরদেহ ফেনীর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর সোমবার মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে এজাহার দিলে তা মামলা হিসেবে নেওয়া হবে।